Quantcast
Channel: Xossip
Viewing all articles
Browse latest Browse all 60709

Incest - নিষিদ্ধ গাথা

$
0
0
Disclaimer:
The following serialised story is a work of fiction. All characters appearing in this work are fictitious. Any resemblance to real persons, living or dead, is purely coincidental.

************************************************************************
নিষিদ্ধ গাথা

মেঘা

আমি মেঘা, পুরো নাম ডঃ মেঘা রায়। বয়েস ৪০। স্বামি অয়ন, পুত্র সুর্য আর কন্যা সুক্রিতি কে নিয়ে ছোটো পরিবার আমার। পেশায় আমি শহরের নামি এক কলেজ এ কেমিস্ট্রির অধ্যাপিকা। গায়ের রঙ মোটামুটি ফর্সাই বলা যায়ে। আর পাঁচটা বাঙালি মহিলার মতন ই শরিরের গঠন। তবে অনেকেই আমার লম্বা চুলের প্রশংসা করে। অনেকের ঈর্ষা ও আছে জানি।

কলেজ, ছেলে মেয়ে র পড়াশোনা আর বাড়ী সামলাতেই আমার সময় কেটে যায়। অয়ন একটা বিদেশী কোম্পানির অফিস এ চাকরি করে, বাইরে বাইরে ঘুরতে হয়। অনেক দিন ই ওকে কাছে পাই না। তাতে অবশ্য অসুবিধে হয় না। সুক্রিতি হওয়ার পর থেকেই আমাদের যৌন জীবন খুব সক্রিয় নয়। উইকএন্ড এ মাঝে মধ্যে যদি হল তো হল, না হোলে রাত্রে সোয়ার সময় অয়ন একটু চুমু খায়। এই যা। আমার যে কখোনো ইছ্*ছে হয়না তা নয়। তখন বালিশ জাপ্টে জরিয়ে কোনোক্রমে সামলে নি। এই ভাবেই সময় কাটতো আমার। কিন্তু আমার এহেনো জীবন সম্পুর্ন বদলে গেলো গতো গ্রীষের ছুটির সময়।

সুর্য

আমি ডঃ মেঘা রায় এর ছেলে, সুক্রিতি আমার দিদি। ক্লাস এইট এ পড়ি. মেধাবী ছাত্র। পড়াশোনা করতে ভালবাসি। অল্পসল্প খেলাধুলা ও করি। আর অবসর সময় ইন্টারনেট এ chat। বাকি বন্ধুদের থেকে আমি হয়ত অনেকটাই সরল। ওদের মতো সুধু মেয়ে মেয়ে করি না। বা ওদের মত সেক্স নিয়ে সবসময় চর্চা ও না। কিছু অত্যধিক স্মার্ট ছেলে ধরেই নিয়েছে যে আমি সমকামি। তাতে কিছু যায় আসে না।

বাবা মা বরাবর শিখিয়েছেন যে নিজে সঠিক থাকলে কে কি বললো সে নিয়ে উত্তেজনা প্রকাশ করা কাপুরুষের লক্ষণ। ইন্টারনেটে আমিও মাঝে মাঝে উলঙ্গ মেয়ে দের ছবি দেখি, উত্তেজিত হোলে নিজের লিঙ্গ নিয়ে খেলি। এই অবধি। তার বেশি কিছু ভাবিনি গত বছর গ্রীষের ছুটি অবধি।

গ্রীষের ছুটিতে বেড়াতে যাওয়ার কথা ছিল. বাবা ছুটি না পাওয়াতে সেটা আর হলো না. দিদি র মনটা খারাপ. মা সে জন্যেই দিদি কে দাদু দিদা র কাছে পাঠিয়ে দিল. আমাকেও বলেছিল. আমি গেলাম না. মা কে বললাম, "তুমি একা থাকবে কেন?"

শুনে মনে হলো মা খুশি হয়েছে. থেকে গেলাম.

আসল কারণ টা অন্য. গত কয়েক দিন যাবত একজনের সঙ্গে ইন্টারনেট এ আলাপ হয়েছে. Yahoo তে chat করি. একজন মহিলা. যখন প্রথম বার আমায় মেসেজ করেছিলেন, আমি একটু অবাক হয়েছিলাম. জিগ্গেস করেছিলাম আমার email কোথা থেকে পেলেন. একটু রেগেই গিয়েছিলন. আমার মনে হয়েছিল কোনো বন্ধু ইয়ার্কি করছে আমার সঙ্গে. আমার convince করার জন্যে ওনার webcam টা দেখতে বললেন. ওনার মুখ দেখান নি. মুখ দেখাতে বলে বললেন কারণ আছে. তাই দেখাবেন না. যখন সময় হবে তখন নিশ্চই দেখাবেন.

মুখ এর তোলা থেকে ওনার নাইটি পরা দেহ দেখে বেশ কৌতুহল হয়. তখন থেকে chat করি. গোড়াতেই আমার পরিবার সমন্ধে জেনেছিলেন. আমাদের ফ্যামিলি ফটো দেখিয়েছিলাম ওনাকে. ওনার নাম আমি জানতাম না. শুধু ওনার অনলাইন পরিচয় ছিল bengalitabooauntie

প্রথম দু দিন এমনি কথা বলার পরে একদিন জিগ্গেস করলেন,

bengalitabooauntie: কখনো সেক্স করেছ?

আমি: হঠাত এরকম প্রশ্ন করলেন?

bengalitabooauntie: উত্তর দিতে লজ্জা লাগছে নাকি তোমার? ক্লাস এইট এ পড়ছ, আর কত দিন সেক্স এর কথা শুনে লজ্জা পাবে?

আমি: না করিনি কখনো

bengalitabooauntie: masturbate কারো?

আমি: auntie , এরকম প্রশ্ন করছেন কেন? আমি আপনার থেকে অনেক ছোট .

bengalitabooauntie: young ছেলেদের সঙ্গে আমার ফ্রি এন্ড ফ্র্যান্ক বন্ধুত্ব করতে ভালো লাগে. তুমি আমাকে আমার বন্ধু ভাবতে পারো তো.

আমি: আমার লজ্জা লাগছে. সে আপনি যতই বলুন বন্ধু ভাবতে.

bengalitabooauntie: ও মা, এতে লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই তো. আমিও তো করি.

আমি: আপনি করেন?

bengalitabooauntie: হ্যা, আমি রোজ ই করি. তুমি করোনা কখনো?

আমি: আমি ও করি. আমার তো মনে হত আমি বাজে ছেলে.

bengalitabooauntie: ধুর পাগল ছেলে. masturbate করলে কেউ বাজে কেন হবে? ওটা healthy habit . কি দেখে করো? ইন্টারনেট এ ছবি দেখে নিশ্চই?

আমি: আপনি জানলেন কি করে?

bengalitabooauntie: তোমার বয়েসী আমার ছেলে আছে. তাই আমার পক্ষ্যে এটা অনুমান করা খুব কঠিন না. :)

আমি: ওহ আচ্ছা.

bengalitabooauntie: এরপর থেকে আর নিজেকে ছবি খুঁজে করতে হবে না. আমার সঙ্গে কথা বললেই দেখবে ভালো লাগবে.

আমি: মা যদি জানতে পারে তাহলে আমায় মারবে.

bengalitabooauntie: জানতে পারবে কেন? তোমার মোবাইল ফোন আছে? WhatsApp করো ?

আমি: হ্যা. বাবা কিনে দিয়েছে. আপনি আমার ওখানে মেসেজ করবেন?

bengalitabooauntie: ওখানে করলে তোমার মা জানতে ও পারবে না. আর সব সময় তোমায় কম্পিউটার এও বসতে হবে না. সেটা ভালো না?

আমি: আচ্ছা aunty, আঙ্কেল কিছু জানতে পারবে না তো?

bengalitabooauntie: তোমার আঙ্কেল থাকে না. আমি আর আমার ছেলে থাকি. আর শোন , আজ থেকে আমায় ছোটমা বলবি. তোর ডাক নাম কি?

হঠাত তুমি থেকে তুই হওয়াতে একটু হতচকিত হয়েছিলাম . তবে auntie অনেক বড় বলে মেনে নিতে অসুবিধে হলো না.

আমি: ধুস. ছোটমা বলা যায় নাকি? আর কারো ছোটমা কি সেক্স নিয়ে কথা বলে?

bengalitabooauntie: Please. আমার খুব ভালো লাগবে.

আমি: না না, কেমন যেন একটা লাগবে ছোটমা বলতে.

bengalitabooauntie: আমার cam টা দেখবি?

আমি: দেখাও

আমার কথা শেষ হওয়ার আগেই ওনার cam invite আর পরমুহুর্তে ওনার ছবি. অদ্ভুত ব্যাপার উনি কিন্তু কোনো দিন আমায় দেখতে চান নি.

যথারীতি একটা নাইটি পরে বসেছিলেন. তবে আগেরবারের থেকে এবারের নাইটি টা একটু অন্য রকমের. ফিতে দেওয়া. ডান দিক থেকে বাঁ দিকের ওপর এসে কোমরের কাছে ফ্ফিতে বাঁধা. আমি cam দেখা শুরু করতেই উনি নাইটি টা গলা অবধি প্রায় তুলে নিলেন.

bengalitabooauntie: তোর ডাক নাম টা বললি না কিন্তু এখনো.

bengalitabooauntie: আমায় কেমন লাগছে রে?

আমি: বাবু

আমি: আপনার নাইটি টা খুব সুন্দর. বাকি কি বলব, মুখ তো দেখতে পারছি না. (সাহস করে) বাকি তো সব ই ঢাকা.

bengalitabooauntie: খুব পেকে গেছিস তুই. কি দেখতে চাস?

আমি: (একটু লজ্জা পেয়ে) আপনার যা ইচ্ছে. মানে আরেকটু যদি...

bengalitabooauntie: একটা কালো ব্রা পরে আছি. তোকে দেখাতে পারি, এক সর্তে

আমি: কি সর্ত

bengalitabooauntie: বল "ছোট মা তোমার নাইটি খুলে দেখাও না একটু'

কথা বলতে বলতে আমার উত্তেজনা ও বাড়ছিল. তাই একটু লজ্জা সত্ত্বেও বললাম,

আমি: ছোট মা তোমার নাইটি টা খুলে দেখাও না একটু.

auntie ফিতে খুলে ঠিক এমন ভাবে রাখল যে অল্প ব্রা আর বুকের খাঁজ টা দেখতে পারছিলাম. জীবনে প্রথমবার ভালো করে বুকের খাঁজ দেখে আমার তো অবস্থা খারাপ. প্যান্ট এর মধ্যে থেকে ওটা বের করে আদর করছি. ভাগ্যিস মা আর দিদি পাশের বাড়ি গিয়েছিল. ওটাকে আদর করতে গিয়ে aunty কে reply করতে ভুলে গিয়েছিলাম.

bengalitabooauntie: মনে হচ্ছে বুড়িটার বুকের খাঁজ টা তোর ভালো লাগে নি.

cam টা অফ হয়ে গেল.

আমি: Aunty, না মানে ছোট মা, আমার খুব ভালো লাগছিল. তাই তো আমি...

bengalitabooauntie: তাই তো কি ?

"বাবু, এই বাবু এদিকে আয় তো একবার" মা এর গলার আওয়াজ পেয়ে আমি তড়িঘড়ি উঠতে নিলাম. chat window টা খোলা ছিল.

"আসছি মা, গেম টা close করেই আসছি এক মিনিট এ"

আমি: মা এসে গেছে. আমি যাই.

bengalitabooauntie: তোর মোবাইল নম্বর টা দিয়ে যা.

আমি: ৮৪২*******. টাটা

চটজলদি লগ আউট করে মা এর কাছে গেলাম.

এটা ছিল এপ্রিল মাসের ঘটনা. সেদিন থেকে WhatsApp এই বেশি কথা হত. বেশ একটা নেশার মতন হয়ে গিয়েছিল. উনি ছবিও পাঠাতেন. আমি যা আগে দেখতাম সেরকম না. একটু বয়স্ক মহিলাদের ছবি. পাঠাতেন আর সাথে বলতে, "এরা সবাই আমার ই বয়েসী. কেমন লাগছে দেখে?"

প্রথম দিকে খুব একটা ভালো লাগত না. ধীরে ধীরে ভালো লাগতে শুরু হলো. তার ই মাঝে ছোট মা আমায় masturbate করতেও encourage করতেন. বলতেন, উনিও করছেন. কখনও মেয়েদের masturbate করার ছবি তো সেরকম দেখিনি, ওনাকে বলেছিলাম ওনার একটা masturbation এর ছবি দেখাতে. জবাবে একজন বয়স্ক মহিলা র masturbation এর ছবি দিয়ে বলেছিলেন, "আপাতত এটাই দেখ আর আমার কথা ইমাজিন কর. সময় যখন হবে, তখন আমায় ও দেখতে পাবি :)"

কিভাবে মোবাইল ফোন এ ছবি লুকিয়ে রাখতে হয় সেটা শিকিয়ে দিয়েছিলেন, ওই ছবি টা কে আমি save করে রাখলাম, এই আশায় যে এক দিন ওনার masturbation এর ছবি ও আমি দেখতে পাব.

Viewing all articles
Browse latest Browse all 60709

Trending Articles